শরৎচন্দ্র দাস থেকে শুরু করে ডগলাস ফ্রেশফিল্ড, দুষ্প্রাপ্য মানচিত্র সংগ্রহ, সম্ভাব্য যাত্রাপথের নকশা তৈরি, ওই অঞ্চলের সাম্প্রতিক অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নিয়ে লেখক অত্যন্ত দুর্গম পথে ১৫-১৬ ফুট উচ্চতায় তাঁবু-গাইট-পোর্টার নিয়ে পর্বতাভিযান করেন। সালটা ছিল ২০১৭, শরৎচন্দ্র দাসের মৃত্যু শতবর্ষ। এখানে পাহাড় প্রকৃতির কথা যেমন আছে, তেমনই আছে স্থানীয় মানুষের কথা। সবমিলিয়ে এক বাঙালি পথিকের অনুসন্ধিৎসু চোখে হিমালয়ের ওই প্রত্যন্ত দুর্গম অঞ্চলের যে মানবিক ছবি ধরা পড়ে, যার খুঁটিনাটি তাঁর লেখায় ফুটে ওঠে সজীব ছবির মতো। এই বইটি সাম্প্রতিক ভ্রমণসাহিত্যে একটি মূল্যবান সংযোজন।