KHAL KINTU JANI KI
KHAL KINTU JANI KI
খাবার সংগ্রহের ভাবনাতেই মানব- মস্তিস্কের বৃদ্ধি। কাঁচা, ঝলসানো, পরে সেদ্ধ খাবার খেতে খেতেই দাঁত চোয়ালের পরিবর্তন ও মুখমণ্ডলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি ঘটেছে। ফলে খাবার- দাবারের গুরুত্ব অসীম।
এখন ভাল বাংলায় আমরা বলি রন্ধনকলা। দীর্ঘদিনের চর্চায় রন্ধনকলা মানবগোষ্ঠীর সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে উঠেছে। ভাষা এবং শিল্পকলার মতো রন্ধনকলারও বিস্তর আদান-প্রদান ঘটেছে।
আমরা যা খাই- ভাত ডাল শুক্তো চচ্চড়ি থেকে চাটনি দই মিষ্টি, আবার মিহিদানা সীতাভোগ থেকে ধোসা ফুচকা কাবাব ওমলেট-এসব খাবারের সৃষ্টি হল কি করে? এল কোথা থেকে? কোন দেশের খাবার? কোন রাজ্যের? ভাবলে অবাক লাগে লঙ্কাও আমাদের দেশের নয়। খাবার নিয়ে কত কি ভাবার আছে! সেইসব খাদ্যভাবনা, খাদ্য ইতিহাস দেবাশিস মুখোপাধ্যায়ের সরস কলমে এ গ্রন্থের পাতায় পাতায়।
Khai Kintu Jani Ki
Author : Debasish Mukhopadhayay
Publisher : Patralekha